মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমানের বিরুদ্ধে ১৩৪টি, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ৪৮ টি, ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন ৭ টি, জমির উদ্দিন সরকার ৪ টি, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া ১৯ টি, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের ৩৬টি, ড. আবদুল মঈন খানের ১টি, নজরুল ইসলাম খানের ৬টি, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীর ৬টি, ভারতে অবস্থানরত মো. সালাহ উদ্দিন আহম্মেদের ৩৫টি, বেগম সেলিমা রহমানের ৪টি ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর বিরুদ্ধে ৯টি মামলা রয়েছে।
চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের মধ্যে- মিজানুর রহমান মিনুর ৪৬টি, জয়নাল আবেদীন ফারুকের ৩৫টি, প্রফেসর জয়নাল আবেদনী (ভিপি) ১৪টি, মনিরুল হক চৌধুরীর ৮ট, হেলালুজ্জামান তালুকদার লালুর ২৯টি, হাবিবুর রহমান হাবিবের ২৫টি মামলা। ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানের বিরুদ্ধে ৬টি, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তমের ৭টি, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বীর বিক্রম ৬টি, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী ১১টি,কারাবন্দী আবদুস সালাম পিন্টুর ১৯টি,আবদুল আউয়াল মিন্টুর ৮টি,মীর নাসির ১২ টি,কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়ককোবাদ ১৫ টি,ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন ১৭টি, শামসুজ্জামান দুদুর ১৪টি,এডভোকেট আহমদ আযম খানের ৬টি, এডভোকেট জয়নুল আবেদীন ১৮টি, এডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী ৯টি, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শিমুল বিশ্বাসের বিরুদ্ধে ১১৯টি, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার এম মাহবুব উদ্দিন খোকনের ১৭টি, এডভোকেট মজিবুর রহমান সরোয়ার ১৪টি,খায়রুল কবির খোকনের ৪৭টি, হারুন অর রশিদের ১৪টি, ফজলুল হক মিলনের ১৭টি, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট আবদুস সালাম আজাদের বিরুদ্ধে ১৪টি, মাহবুবের রহমান শামীমের বিরুদ্ধে ৯টি, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর ৬৯টি, অব্যহতি প্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জুর ১৯টি, আসাদুল হাবিব দুলুর ১৯টি, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সের ১০ট, বিলকিস জাহান শিরিনের ১৭টি, শামা ওবায়েদের ৫টি, বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপনের বিরুদ্ধে ৪টি, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানীর ৬৯টি, আন্তর্জাতিক সম্পাদক এডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদারের ১১টি, নাসির উদ্দিন অসীম ৬ টি, ব্যারিস্টার কায়সার কামালের ১০টি, আহমেদ আলী মুকিব ৭ টি, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলালের ১৭টি, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব মো. আমিনুল হকের বিরুদ্ধে ১৫টি, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এবং বিএনপির বন ও পরিবেশ সম্পাদক মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলর ১৬টি, কারাবন্দী প্রকাশনা সম্পাদক হাবিবুল ইসলাম হাবিবের ৩৮টি, শিশু সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকীর ৬টি, ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক আমজাদ হোসেনের ৪টি, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ মুনির হোসাইনের বিরুদ্ধে ২৫টি মামলা রয়েছে।
বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, যখনই দলের পক্ষ থেকে কর্মসূচি পালন শুরু হয় তখনই শুরু হয় একের পর এক মামলা দেওয়া। বিশেষ করে কঠোর আন্দোলনের কর্মসূচি দিলে তার আগে মামলা ও আটকের সংখ্যা অস্বাভাবিক মাত্রায় বাড়ে। মামলা এবং গ্রেফতারের কারণে অনেক নেতা-কর্মী বাসা বাড়ি ছাড়া।