রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের ব্যাপারে আমরা অনেক কিছুই জানি,আবার অজানাও থেকে যায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।নতুন প্রজন্মের কাছে একজন রাজনৈতিক ব্যক্তির পরিচয় হয়ে উঠে শুধুই কেবল নেতা।নেতার শুরুটা এবং বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন সম্পর্কে তারা তেমন কিছুই জানেনা।
স্বাধীনতার পর থেক এ পর্যন্ত নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের চারটি কমিটি হয়েছে।আর এই চারটি কমিটিতেই সদস্য ছিলেন আলহাজ্ব সামসুল আলম ভূঁইয়া রাখিল।যা একজন নেতার জন্য অত্যন্ত সম্মান ও গৌরবের।
তিনি, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আলহাজ্ব মোছলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়ার কার্যকরী কমিটির সদস্য ছিলেন।পরবর্তীতে সভাপতি অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আব্দুল মতিন ভূঁইয়ার কার্যকরী কমিটির প্রচার সম্পাদক ছিলেন।তারপর সভাপতি নজরুল ইসলাম হিরু(বীরপ্রতীক) ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আব্দুল মতিন ভূঁইয়ার কার্যকরী কমিটিরও সদস্য ছিলেন,সর্বশেষ
সভাপতি জি.এম. তালেব হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক পীরজাদা মোহাম্মদ আলীর কার্যকরী কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
পাশাপাশি তিনি ২০০১ সালে শিবপুর থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ২০১৪ সালে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদের দায়িত্বভার গ্রহণ করে এ পর্যন্ত সফলতার সাথে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।
লক্ষণীয় বিষয়,আলহাজ্ব সামসুল আলম ভূঁইয়া রাখিল যুগ যুগ ধরে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য থাকার পরও কখনো তা কোথাও ব্যবহার করেননি।
ছাত্ররাজনীতির ইতিহাস যেন আরও বর্ণিল ও নতুন প্রজন্মের কাছে প্রেরণাদায়ক।
ছাত্রলীগের সোনালী ফসল আলহাজ্ব সামসুল আলম ভূঁইয়া রাখিল ১৯৮০ সালে শিবপুর সরকারি শহীদ আসাদ কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন,১৯৮১ সালে নরসিংদী সরকারি কলেজ ছাত্রসংসদ নির্বাচনে ছাত্রলীগের আমিরুল-ইকবাল প্যানেলে ক্রিড়া সম্পাদক পদে নির্বাচন করেন,১৯৮৫ সালে তিনি শিবপুর থানা ছাত্রলীগের দায়িত্ব পালন করেন,১৯৮৮-৮৯ সালে শিবপুর সরকারি কলেজের ভিপি নির্বাচিত হোন,১৯৯১ সালে নরসিংদী জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বভার গ্রহণ করেন যা শিবপুরবাসীর জন্য গর্বের।