২০০৬ সালে প্রজ্ঞাপনমূলে নরসিংদী জেলাধীন শিবপুর পৌরসভা গঠন করা হয়।শিবপুর পৌরসভা একটি ‘‘গ’’ শ্রেনীর পৌরসভা এর আয়তন ৯.৮ বর্গকিলোমিটার। এর দক্ষিণে পুরানদিয়া, উত্তরে চন্দোরটেক, পূর্বে গজারমার এবং পশ্চিমে ধানুয়া উত্তরপাড়া
অত্র পৌরসভা ৫টি সরকারী ২টি বেঃসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয,০৩ উচ্চ বিদ্যালয়,০২টি কলেজ,০১টি পাবলিক লাইব্রেরী,০৩ টি মাদ্রাসা,০১টি,মিলনায়তন,০২টি ঈদ গাহ মাঠ,১৮টি মসজিদ,০২টি মন্দির,০১টি এতিম খানা,০১টি হাট,০৫টি মার্কেট,০১টি মডেল থানা,০১টি ফায়ার সার্ভিস,০১টি বাজার,১২টি হোটেল,০২টি মেলার স্থান নিয়ে গঠিত । তাছাড়া ৯ টি ওয়ার্ড নিয়ে শিবপুর পৌরসভা গঠিত । । শিবপুর পৌরসভা ২০০৬ সালে গঠিত হওয়ার পর থেকে দীর্ঘ ১৮ বছর পৌরসভার জনগন কোন নির্বাচিত মেয়র এবং কাউন্সিলর দেখতে পায়নি সীমানা জটিলতার কারনে । ২০২২ সালের শেষের দিকে সীমানা প্রাচীর নিয়ে হাই কোর্ট এ করা মামলা টি মহামান্য রাষ্ট্রপ্রতি খারিজ করার পর থেকেই নির্বাচনীর হাওয়া বইতে শুরু করে । হোটেল, রেস্তোরাঁ, হাট-বাজার এবং চায়ের দোকানগুলোতে বসছে আগাম নির্বাচনী আড্ডা। সেখানে প্রতিনিয়ত চলছে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা এবং ভোটের হিসাব-নিকাশ। তার মধ্যে সৈদেরগাও,শিবপুর পশ্চিমপাড়া,আব্দুলখানা,সুনন্দী নিয়ে ৪ নং ওয়ার্ড গঠিত। এই ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর প্রার্থী হবার ইচ্ছা পোষণ করেছেন বিশিস্ট ঠিকাদার জনাব মোঃ নাজমুল হোসেন ভূঁইয়া । নাজমুল হোসেন ভূঁইয়া সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন,জনগণের ভালো সারা পাচ্ছি আমি কাউন্সিলর নিবাচিত হতে পারলে এ ওয়ার্ডের মাদক নির্মূল ও এলোমেলো দোকান গুলোকে এক জায়গায় সন্নিহিত করা হবে। তিনি আরও বলেন, মাদক নির্মূলে যদি তাকে কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয় তবে তিনি তা মাথা পেতে নেবেন। তবুও তিনি তার এলাকাতে মাদক সন্ত্রাসের ঠাঁই দেবেন না। এলাকার ভাড়াটিয়া ও বাড়িওয়ালাদের নিরাপত্তার বিষয়ে আশ্বাস দেন তিনি।
এলাকার রাস্তাঘাটের অবস্থা খুবই নাজুক। এ ওয়ার্ডগুলো এখনও গ্রামের আদলে আছে। ওয়ার্ডগুলোতে সমস্যার শেষ নেই। অল্প বৃষ্টিতেই ওয়ার্ডের রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে যায়। যদি জনগণ আমাকে নির্বাচিত করে তাহলে প্রথমেই এই ওয়ার্ডের নাগরিক সুযোগ-সুবিধার জন্য রাস্তাঘাট ও স্যুয়ারেজ ব্যবস্থা উন্নত করা হবে। উন্নতমানের সড়ক বাতি স্থাপন করা হবে । মাদকমুক্ত ও সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি বন্ধ করা হবে । নাগরিক সুযোগ-সুবিধা শতভাগ নিশ্চিত ও প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য পুরো ওয়ার্ডের ওলি-গলিতে সিসি ক্যামেরা বসানো হবে। কমিউনিটি পুলিশ, প্রতি এলাকায় সিকিউরিটি গার্ড নিশ্চিত করব। এতে সন্ত্রাস, চুরি-ডাকাতি এবং কিশোর গ্যাংদের নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। তাই ওয়ার্ড এর সকল জনগনের কাছে দোয়া ও সমথন কামনা করছি ।